রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২৪-২০২৫

 

 রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২৪-২০২৫ এর সঠিক তথ্য জানানোর চেষ্টা করব। এখানে ভর্তি কিভাবে হতে হয় এটা জানবো আজকে, আর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কিভাবে ভর্তি ফরম নিতে হয়। ২০২৪ ও ২০২৫ কেমন ছাত্র নিয়োগ থাকবে সেটাও জানবো। 

রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়-ভর্তি-তথ্য

তারপরে আরো জান কেমন ভাবে পরীক্ষা নেওয়া হবে। বা আপনাদের রেজিস্ট্রেশন কেমন ভাবে করত সেটাও জানবো। আরো জানবো এসএসসি পরীক্ষা, এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে কিভাবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় চান্স নেবে। এগুলো সব কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করুন। 

পোস্ট সূচিপত্রঃরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২৪-২০২৫

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২৪-২০২৫

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ অন্যতম বৃহত্তম ও ঐতিহাসিক উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কিত প্রকাশিত হয়েছে। যাওয়ানি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ খবর। বিজ্ঞপ্তিতে প্রাথমিক আবেদন শুরু ও শেষের হওয়া তারিখ সম্পূর্ণভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এই বছরও ভর্তি কার্যক্রম ইউনিট ভিত্তিকভাবে সম্পূর্ণ হবে এবং প্রতিটি ইউনিটের বিভিন্ন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। ভোটে সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট পাওয়া যাবে। শিক্ষার্থীদের সময়মতো আবেদন করা অত্যন্ত জরুরী আপনাদের জন্য। 

আরো পড়ুনঃপুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

এই শিক্ষাবর্ষে প্রাথমিক আবেদন শুরু হবে জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে এবং নির্ধারিত সময় শেষ হয়ে যাবে। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রাথমিকদের তালিকা প্রকাশ করবে। নির্বাচিত প্রাথমিক নির্দিষ্ট সময়ে চূড়ান্ত আবেদন করতে পারবেন। ভর্তি ওই ধাপগুলো নির্ধারিত ফি জমা দেওয়ার নিয়ম ও বিজ্ঞপ্তি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সব নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ে আবেদন করা উচিত। কারন একবার সময় সীমা পেরিয়ে গেলে আবেদন করার সুযোগ আর হবে না। 

ভর্তি বিজ্ঞপ্তি উল্লেখ আছে যে পরীক্ষার অনুষ্ঠিত হবে তিনটি আলাদা আলাদা দিনে। ইউনিট ভিত্তিক বিভাজনের মাধ্যমে। প্রতিটি ইউনিটে আলাদা আলাদা অনুষ্ঠিত ও বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকবে। পরীক্ষার ধরন মূলত এমসিকিউ পদ্ধতিতে নেওয়া হবে এবং নেগেটিভ মার্কেটিং পদ্ধতি ও থাকতে পারে। কত আসন রয়েছে তা বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। আসন সংখ্যা এবং পরীক্ষার তারিখ জানলে শিক্ষার্থীরা প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়ে থাকে। তাই বিজ্ঞপ্তি গুলো ভালোভাবে বোঝার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আপনাদের জন্য। 

বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনকারীদের যোগ্যতা সম্পর্কে ও সুস্থভাবে জানানো চেষ্টা করবে। এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীরা নির্দিষ্ট ইউনিটের আবেদন করতে পারবে। উদাহরণ স্বরূপ বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসা শিক্ষা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতিটি বিভাগের জন্য অন্যতম জিপিএ ও অন্য স্বার্থ বলি উল্লেখ করা হয়েছে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা সহজে বুঝতে পারবে তারা কোন ইউনিটে আবেদন করতে পারবে। এই নির্দেশনা অনুসরণ করার ভর্তি শিক্ষা প্রথম ধাপ হয়ে থাকবে। 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি শুধু পরীক্ষা ও আবেদন প্রক্রিয়া তথ্যই  নয় বরং ফলাফল প্রকাশ ও ভর্তি সম্পূর্ণ করার দিক নির্দেশনা ও দেওয়া হয়। প্রকাশের সম্ভবত তারিখ, মেধা তালিকা তৈরি নিয়ম এবং বিষয় পছন্দ করা নির্দেশনা ও উল্লেখ করা হয়েছে। সব তথ্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ডে প্রকাশ করা হবে। শিক্ষার্থীদের উচিত নিয়মিত এইসব তথ্য অনুসরণ করা, যাতে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বাদ না যায়। ভর্তি বিজ্ঞপ্তি পুরো প্রক্রিয়া জন্য এটি রোড ম্যাপ হিসেবে অনেক ভালো কাজ করে থাকে। 

ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি ও তারিখ সম্পর্কিত তথ্য

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা সময়সূচি প্রতি বছরের নির্দিষ্ট প্রতিক্রিয়া মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার তালিকা ও পূর্ব নির্ধারিত সময়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট জানানো হবে। সাধারণত ভর্তির আবেদনের শেষ হওয়ার কিছুদিন পরেই পরীক্ষার সময়সূচি ঘোষণা করার হয়। এতে প্রতিটি ইউনিটের পরীক্ষার দিন, সময় এবং পরীক্ষার ধরন সম্পূর্ণভাবে উল্লেখিত হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের ওইসূচি অনুযায়ী প্রস্তুতি নিতে হবে। 

শিক্ষার্থী তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশিত হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের জন্য এটি গাইডলাইন ও দেওয়া হয়। এই গাইডলাইন পরীক্ষা দের কেন্দ্রে উপস্থাপনা হওয়ার সময়, প্রবেশপত্র বহন করার নিয়ম এবং কোন কোন কাগজপত্র আনতে হবে তা উল্লেখ থাকবে। পরীক্ষার দিন দেরি না করে সময়মতো কেন্দ্রে পৌঁছানোর বাধ্যতামূলক। দেরিতে আসলে পরীক্ষা হলে প্রবেশের সুযোগ নেওয়া থাকতে পারে আপনার জন্য। তাই সময়সূচি ভালোভাবে বুঝে আগে থেকে প্রস্তুতি নেওয়াটা অনেক বেশি জরুরি আপনার জন্য। 

আরো পড়ুনঃপ্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন

২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষরে ভর্তি পরীক্ষা ভিন্ন ভিন্ন ইউনিটের জন্য আলাদা আলাদা তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। যেমন মানবিক যেমন মানবিক বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখা পরীক্ষাগুলো সাধারণত ভিন্ন দিনে নেওয়া হয়। এতে করে পরীক্ষার্থীদের সাধারণত ভিন্ন দিনে নেওয়া হয়। এতে করে শিক্ষা দিয়েছেন চাপমুক্ত থাকা প্রতিদিন ইউনিটের জন্য প্রস্তুতি নিতে পারে। অনেক সময় একদিনের একদিন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, যাতে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করতে পারে। তাই তারিখ ও সময় মনে রাখার অত্যান্ত বেশি জরুরী হয়ে ওঠে আছে।

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন হলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এবং সংবাদ বিজ্ঞপ্তি জন্য মাধ্যমে তা জানিয়ে দেও। আবহাওয়ার জাতীয় অনুষ্ঠান বা বিদেশি পরিচালিত কারো নাই তারিখ কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। শিক্ষার্থীদের সবসময় নিয়মিতভাবে অফিসিয়াল নোটিশ বোর্ড চোখ রাখা উচিত। কারণ একবার পরিবর্তন হলে তার দ্রুত জানানো না গেলে অনেক সব সময় শিক্ষার্থীরা সমস্যা পড়ে থাকে। তাই সচেতন থাকা ভর্তি প্রস্তুতির অন্যতম অংশ। 

সময়সূচী ও তারিখ জানা থাকলে পরিকল্পনা সঠিকভাবে জানাতে পারে। প্রতিটি পরীক্ষার জন্য আলাদা আলাদা সময় বরাদ্দ থাকা পড়াশোনার কৌশল ও ভিন্নভাবে নেওয়া যেতে পারে। ওই ছাড়া পরীক্ষা তার নিয়মিত পড়াশুনার কৌশল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ডিটেলসে আপনাদের সাথে কথা বলা হবে সঠিকভাবে । 

প্রাথমিক ও চূড়ান্ত আবেদন প্রক্রিয়া নিয়মাবলী

ভর্তি পরীক্ষা অংশগ্রহণের জন্য প্রথম ধাপ হল প্রথমে আবেদন করা। প্রথমে আবেদন সম্পূর্ণভাবে অনলাইনে করতে হয় এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফর্ম পূরণ করতে হয়। আবেদনকারীকে নিজের নাম, শিক্ষা বোর্ড, রোল নাম্বার, জন্ম তারিখ সহ প্রয়োজনের তথ্য। আবেদন সম্পন্ন করার পর নির্ধারিত ফ্রি বিকাশ ও নগদ বা রকেটের মাধ্যমে পরিশোধ করতে পারবেন। ফি জমা না হলে আবেদন গ্রহণযোগ্য হয় না এবং প্রাথমিক চূড়ান্ত আবেদনের জন্য আবেদন দেওয়া হয় না। 

প্রাথমিক আবেদন যাচাই শেষ যোগ্য প্রার্থীরা চূড়ান্ত আবেদন করার সুযোগ পান। চূড়ান্ত আবেদন সময় প্রার্থীকে ইউনিক নির্বাচন, ছবি আপলোড এবং অন্য কাজ পত্র সঠিকভাবে জমা হতে থাকে বা হয়। এরপর নির্দিষ্ট তারিখের প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হয়, যা পরীক্ষা হলে প্রবেশপত্র জন্য ব্যবস্থা মূলক। ভুল তথ্য প্রদান করলে অবদান বাতিল হতে পারে। তাই প্রতিটি ধাপ সতর্কতা সহ সম্পন্ন করা জরুরী হয়ে থাকবে আপনার জন্য। চূড়ান্ত আবেদন সম্পর্কে করলেই শিক্ষার্থী মূল ক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতে পারে। 

এসএসসি ও এইচএসসি  ভিত্তিক যোগ্যতা দেখা হবে

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা অংশগ্রহণের জন্য প্রাথমিক শর্ত হিসেবে এসএসসি ও এইচএসসি ফলাফল বিবেচনা করা হয়। নির্দিষ্ট ন্যূনতম জিপিএ ছাড়া কোন শিক্ষার্থী আবেদন করতে পারে না। সাধারণত দুই পরীক্ষার মোট জিপিএ একটি নির্দিষ্ট মানের হতে হয়। যাতে শিক্ষার্থীরা প্রতিযোগিতা অংশ নিতে পারে। এই নিয়মের মধ্যে শুধুমাত্র যোগ্যতা শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া হয়। ফলে ভর্তি প্রক্রিয়া মেধার মান বাড়িয়ে থাকে এবং আসন সংখ্যা সঠিকভাবে বন্টন করা যেতে থাকে। 

আরো পড়ুনঃআপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন

ভিন্ন ভিন্ন ইউনিটের ভর্তির জন্য এসএসসি ও এইচএসসি উপর আলাদা শর্ত প্রয়োগ হয়। যেমন বিজ্ঞান শাখার জন্য গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের ফলাফলের গুরুত্ব দেওয়া বেশি হয়। আবার মানবিক বা বাণিজ্য শাখার ক্ষেত্রে আলাদা নিয়ম থাকে। অনেক সময় নির্দিষ্ট বিষয়ের জিপিএ আলাদাভাবে নির্ধারিত থাকে। তাই আবেদনকারীদের তাদের পূর্বের ফলাফলের সঙ্গে শর্ত মিলিয়ে দেখা জরুরি হয়ে থাকে। এতে আবেদনের প্রক্রিয়া ভুল এড়ানো যায় এবং যোগ্য শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেতে পারে বা পাই। 

ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ধরন ও নাম্বার দিবে 

রাজিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা প্রশ্নপত্র সাধারণত এমসিকিউ ভিত্তিক হয়। এতে প্রতি প্রশ্নর জন্য চারটি অপশন দেওয়া হয় এবং সঠিক উত্তরটি নির্বাচিত করতে হয়। পরীক্ষার বাংলা ইংরেজি গণিত এবং সাধারণ জ্ঞানসহ ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে প্রশ্ন থাকে। বিজ্ঞান মানবিক অনুযায়ী প্রশ্ন ধরনের এমন ভাবে সাজানো হয় যাতে শিক্ষার্থীরা মেধা ও বোঝার ক্ষমতা যাচাই করা যায়। সাধারণত সময় সীমিত থাকে, তাই দ্রুত উত্তর দেওয়ার জন্য অনেক কৌশল জানা জরুরি হয়ে থাকে ছাত্রদের জন্য। 
রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়-ভর্তি-তথ্য

ভর্তি পরীক্ষা মোট নাম্বার নির্ধারিত থাকে প্রতিটি ইউনিটের জন্য আলাদা আলাদা ভিত্তিতে। সাধারণত ৮০ থেকে ১০০ নাম্বারের মধ্যে পরীক্ষা নেওয়া হয়। সঠিক উত্তর এর নাম্বার হলেও ভুল উত্তরের ক্ষেত্রে নাম্বার কেটে নেওয়ার নিয়ম থাকতে পারে। নেগেটিভ মার্কেটিং বলা হয়। এই নিয়ম শিক্ষার্থীদের জন্য মনোযোগী হতে সাহায্য করে এবং অযথা আন্দাজি উত্তর দেওয়া কমিয়ে এনে থাকে। প্রশ্নপত্রের প্রতিটি অংশে বিষয়ভিত্তিক নাম্বার বন্টন করে থাকে। যা আগের থেকে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রস্তুতি নেওয়ার সময় বিষয় ভিত্তিক গুরুত্ব বুঝে নিতে পেরে থাকে। 

ভর্তির ক্ষেত্রে ইউনিট ভিত্তিক পরীক্ষার কাঠামো

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ইউনিট ভিত্তিক কাঠামো অনুসরণ করা হয়। প্রতি ইউনিটে আলাদা আলাদা বিষয়ভিত্তিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। যেমন বিজ্ঞান বিভাগের জন্য এটি ইউনিট মানবিক বিভাগের জন্য আরেকটি ইউনিট এবং বাণিজ্যর জন্য আলাদা ইউনি  নির্ধারিত থাকে। এতে করে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র শিক্ষার্থীর যোগ্যতা ও বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান যাচাই করে। ইউনিট ভিত্তিক কাঠামো পরীক্ষার মান উন্নত করে এবং শিক্ষার্থীদের দক্ষতা সঠিকভাবে মাপ যোগ করে থাকে। 

প্রতিটি ইউনিটে ভিন্ন ভিন্ন নাম্বার বন্টন এবং বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন হয়ে থাকে। উদাহরণ স্বরপ , ূপ বিজ্ঞান ইউনিটের পদার্থবিজ্ঞা্‌ রসায়ন, গণিত ও জীব বিজ্ঞানের প্রশ্ন প্রধানত পাই। মানবিক ইউনিটের বাংলা ইংরেজি এবং সাধারণ জ্ঞান বেশি গুরুত্বটা বেশি পাই। আর বাণিজ্য ইউনিটের হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসার সংগঠন ও অর্থনৈতিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত হয়। এই কাঠামোর কারণে শিক্ষার্থীদেরা তাদের পছন্দের বিষয়ের ওপর বেশি মনোযোগ দিতে পারে। ইউনিক ভিত্তিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা আরও ন্যায্য হয় প্রমাণের সুযোগ পেয়ে থাকে। এতে করে ছাত্রছাত্রীরা অনেক ভালো পরীক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে। 

পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্ক নীতি ও শর্তাবলী

রাজিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার নেগেটিভ মার্কেটিং নিতে প্রযোজ্য হাতে পড়ে। সাধারণত প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য নির্দিষ্ট নাম্বার কেটে নেওয়া হয়, যে শিক্ষার্থীদের জন্য সতর্ক করা হয়। এই নিয়মের মূল উদ্দেশ্য হলো বাজে কোন লেখালেখি করতে পারে না বা উত্তর দেওয়া কমিয়ে আনার চেষ্টা করা হয়। নেগেটিভ মার্কেটিং থাকলে সঠিক উত্তরের গুরুত্ব বাড়ে এবং পরীক্ষার মান বজায় থাকে।  তাই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা আগে এই নীতি সম্পর্কে জানা অত্যন্ত বেশি জরুরী। 
রাজশাহী-বিশ্ববিদ্যালয়-ভর্তি-তথ্য

নেগেটিভ মার্কিং এর সতর্কবলি মাধ্যম থাকে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণের নাম্বার কাটা যাবে। উদাহরণস্বরূপ সঠিক উত্তরের এক নাম্বার পাওয়া গেলে ভুল উত্তরের ০, ২৫ নাম্বার কেটে নেওয়া হতে পারে। তবে সব ইউনিটে সমান নিয়মে থাকে না, আলাদা আলাদা ইউনিটে আলাদা আলাদা শর্ত প্রযোজ্য হয়ে থাকে। পরীক্ষার্থীদের জন্য এই নীতি আগে থেকে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। শর্ত না জেনে বাজে বেশি উত্তর দিলে নাম্বার কমে যাওয়ার ঝুঁকি বেশি হয়ে থাকে। তাই সঠিক প্রস্তুতি ও সতর্ক উত্তর দেওয়ার সবাই চেষ্টা করে থাকবে, তাহলে আর নাম্বার কেউ কাটতে পারবে না। 

বিষয় নির্বাচন ও পছন্দ ক্রম পূরণের নির্দেশিকা

ভর্তি পরীক্ষার পর মেধা তালিকায় স্থায়ী পাওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো বিষয় নির্বাচন। শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয় তালিকা ভুক্ত করতে পারে। এখানে পছন্দের কম সঠিকভাবে নির্ধারণ করা খুব জরুরী, কারণ ভর্তি প্রক্রিয়ায় সেই ক্রম অনুযায়ী আসন বন্টন হয়। যদি কোন শিক্ষার্থী তার প্রথম পছন্দের সুযোগ না পায়, তবে দ্বিতীয়বার তৃতীয়বার পছন্দ বিবেচনা করা হয়। তাই চিন্তাভাবনা করে বাস্তব সম্পদ পছন্দের তালিকা তৈরি করতে হয়। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে কাঙ্খিত বিষয় ভর্তি সুযোগ অনেক বেশি বেড়ে যায়। 

পছন্দক্রমে পূরণের সময় শিক্ষার্থীদের অবশ্যই নিজেদের যোগ্যতা, আগ্রহী এবং ভবিষ্যৎ লক্ষ্য বিবেচনা করা উচিত। অনেক শুধুমাত্র জনপ্রিয় বিষয় বেছে নিলেও পরে সমস্যায় পড়ে, তাই সচেতন নির্ধারণ দেওয়া দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে সাধারণ পছন্দ কম পূরণের নির্দেশিকা বিজ্ঞপ্তি ভাবে উল্লেখ থাকে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অনলাইনে এর কাজ সম্পূর্ণ করতে হয় এবং একবারে সব মোট। তাই প্রতিটি ধাপ ক্রম্পূর্ণ করলে ভোট দিন সম্ভাবনা আরো বেশি বেড়ে যেতে পারে। 

ভর্তি ফি জমা ও রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া ধাপ

ভর্তি ফি জমা দেওয়ার ভর্তি প্রক্রিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। নির্ধারিত সময়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অনলাইনে বা মোবাইলে ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কি পরিশোধ করতে হয়। জমা না হলে ভর্তি কার্যক্রম সম্পূর্ণ হয় না এবং আসন বরাদ্দ বাতিল হতে পারে। অর্থ অর্থ পরিষদের পর একটি রশিদ বা কনফার্মেশন মেসেজ পাওয়া যায়। যা ভবিষ্যতে কাজে লাগে। তাই নির্ভুলভাবে ফি জমা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি আপনার জন্য। 


ফি জমা সম্পন্ন হলে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই সময় শিক্ষার্থীকে প্রয়োজনীয় তথ্য পূরণ করে বিশ্ববিদ্যালয় অফিশিয়াল সাইটের রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এছাড়াও এসএসসি, এইচএসসি সনদ, নাম্বার পত্র জন্ম তারিখ এবং ছবি আপলোড করা আবশ্যক। সব তথ্য যাচাই শেষে রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হলে শিক্ষার্থী একটি নির্ধারিত নাম্বার পাই। এই নাম্বার দিয়ে পরবর্তী ক্লাসে অংশগ্রহণ ও একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা হয়। রেজিস্ট্রেশন সঠিকভাবে সম্পূর্ণ না হলে ভর্তি প্রক্রিয়া অসম্পন্ন থেকে যায়। 

আসন সংখ্যা ও অনুসদ ভিত্তিক আসন

রাশিয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবছর নির্দিষ্ট সংখ্যাক আসনের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়। আসন সংখ্যা নির্ধারিত করা হয় অনুসাদ ও বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী, যাতে প্রতিটি শিক্ষার্থী মানসম্মত শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ পেয়ে থাকে। এখানে বিজ্ঞান, কলা, ব্যবসা শিক্ষা ও আইন সহ বিভিন্ন অনুসাদের আলাদা আসন বরাদ্দ থাকে। ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে প্রতিটি অনুসাদ ও বিভাগের আসন সংখ্যা সম্পূর্ণভাবে উল্লেখ করা হয়। ফলে ভর্তি আগে থেকেই নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী আসন পরিকল্পনা করতে পারে। এতে ভর্তি প্রতিযোগিতা সর্বস্ততা বজায় থাকে। 

অনুষদ ভিত্তিক সংখ্যায় সাধারণত বিভাগের শিক্ষার্থী ধারণক্ষমতা ও শিক্ষার্থীকে সংখ্যায় উপর নির্ভর করে বা নির্ধারিত করা হয়। যেমন বিজ্ঞান অনুসারে গবেষণা ও ল্যাব সুবিধা কারণে তুলনামূলক বেশি আসন রাখা হয়। আবার কলাও সমাজবিজ্ঞান অনুসারে তান্ত্রিক পড়াশোনা করেন এই কারণে আসন সংখ্যা ভিন্ন হয়। এইভাবে প্রতিটি অনুসাদের জন্য নির্দিষ্ট আসন নির্ধারণ হওয়ার শিক্ষার্থীরা সঠিকভাবে তাদের পছন্দর বিভাগ বেছে নিতে পারে। পাশাপাশি ভর্তি কার্যক্রম একটি সুষম ভারসাম্য তৈরি হয়ে থাকে। 

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ভর্তির নিয়ম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা ভর্তি নিয়ম প্রযোজ্য হয়। ভর্তি আবেদন করতে হলে তাদের নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে প্রয়োজনীয় নীতি জমা দিতে হয়, যেমন পূর্বের শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, পাসপোর্ট এর কপি ও ছবি। এইসব নীতি যাচাইয়ের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যোগ্যতার নির্দিষ্ট করে। অনেক ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা ক্যাটাগরিও রাখা হয়। ফলে তারা ভিন্ন সংস্কৃতি সঙ্গে মিশে পড়াশোনা সুযোগ পায়। 

এই বিষয়ে ভর্তির নিয়মের ফি কাঠামো ও সাধারণত শিক্ষার্থীদের সাথে কিছুটা ভিন্ন হয়। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য প্রায় বাড়িতে সেবা যেমন আবাসন সুবিধা, ভাষা সহায়তাও পরামর্শ সেবা দেওয়া হয়। এইসব নিয়মে মাধ্যমে বিদেশি শিক্ষার্থীরা স্বাচ্ছন্দ বোধ ভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে। তাছাড়া আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশকে বৈচিত্র্য করে তোলে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা কার্যক্রমে এটি বৈশিষ্ট্য দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে তুলতে পারে। 

শেষ পাতাঃরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি তথ্য ২০২৪-২০২৫

আমি যেটা যেটা শেয়ার করেছি সবকিছু অনেক রিচার্জ করে বের করা এই জন্য পুরো আর্টিকেলটি পড়লে আপনি সঠিক নিয়মে বিশ্ববিদ্যালয় কিভাবে ভর্তি হতে পারবেন, বা এমন ধরনের বিস্তারিত সবকিছু হয়েছে ওখানে। আর যদি এর ভিতরে কোন কিছু বুঝতে সমস্যা আপনার তাহলে আমাকে মেসেজ বা ফোন দিয়ে অবশ্যই জানিয়ে দিবেন, তাহলে ওটার সমাধান আমি এটা করব। আর এতক্ষন আর্টিকেল করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 





এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url