আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন
আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন । ব্যাকলিংক তৈরির উপায় সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব। ব্যাকলিংক কি, এটি কেমন করে করতে হয়। ব্যাকলিংকর সকল বিষয়ে আমরা জানার চেষ্টা করব আজকে এর কাজ টি তে।
কিভাবে সঠিক ব্যাকলিংক বানাবে সেই সময় সকল তথ্য আজ গেলে আপনাদের সাথে সবকিছু শেয়ার করেছি আপনাদের সাথে। তাই আর দেরি না করে আসুন জেনে নেওয়ার যাক কিভাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাক লিঙ্ক কিভাবে বানাবেন সেটা আজকে আমরা জানবো।
পেজ সূচিপত্রঃআপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন
- আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন
- ব্যাকলিংক করার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিস্তারিত
- ব্যাক লিংক কত প্রকার ও কি কি
- SEO ক্ষেত্রে ব্যাকলিংকের সুবিধা গুলো হলো
- হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক এর সুবিধা গুলো
- সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাক লিংক তৈরি করার সুবিধা
- ব্যাকলিংক এর কাজ কি জেনে নিন
- ব্যাকলিংক কিভাবে ভিজিটর বাড়াইতে সাহায্য করে
- ব্যাক লিংক না করলে কি কেন ক্ষতি হবে
- শেষ কথাঃআপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন
আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন
ব্যাকলিংক তৈরির উপায় সম্পর্কে আজকে আমি আপনাদের কিছু সহজ পদ্ধতি বলব যা থেকে
আপনার কিভাবে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করতে হবে সেটা আজকে
আমি সঠিক নিয়মে জানার চেষ্টা করব। আপনার ওয়েবসাইটে ভালো করে
ব্যাকলিংক ব্যবহার করতে পারলে ওয়েবসাইট টা তাড়াতাড়ি রাইটিং এ আসার সুযোগ
থাকে। ব্যাকলিংক মানে বুঝি আপনার ওয়েবসাইটে এই লিংক অন্য কোন
ওয়েবসাইট এ পোস্ট এর মধ্যে দিয়ে থাকলে তাকে বলা হয় ব্যাকলিংক।
যেমন ওয়েবসাইটে কোন পোস্ট আপনার ওয়েবসাইটে কোন লিংক দেওয়া হলে সেই ওয়েবসাইটে
ভিজিটররা ওই লিংকে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করে থাকবে। এর ফলে
আপনার ওয়েবসাইটে খুব দ্রুত রেংকিং এ আসার চেষ্টা বেশি হয়ে
থাকবে। এই ব্যাকলিংক করার সময় অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে
আপনার সাথে মিল রয়েছে এমন একটা ওয়েবসাইট ব্যাক লিঙ্ক করার চেষ্টা করতে হবে।
কারণ ব্যাকলিংক এমন একটা জায়গায় ব্যবহার করতে হবে। সেই জায়গাটা যেন
ওই টপিকের উপরেই থাকে যে টপিক আপনি লেগেছে তাহলে হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ আরবি মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৬
ব্যাক লিংক তৈরি করার জন্য প্রথমে আবার আলোচনা করব সুন্দর গেস্ট
পোস্ট নিয়ে। ব্যাকলিংকের ক্ষেত্রে গেস্ট পোস্ট, গুরুত্বপূর্ণ ভূমি
রাখার চেষ্টা করতে পারেন। কিভাবে এটি করবেন আপনি প্রথমে কারো ব্লক বা
ওয়েবসাইটে এটি ভালো মানের পোস্ট বা আর্টিকেল লিখে দিন, তাই সেই
আর্টিকেলে মধ্যে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের একটা লিংক দেবেন এটা একটি ব্যাক লিংক
তৈরি করার অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিক্রেট টিপস। আর এটা করার জন্য অবশ্যই আপনি
যেটা নিয়ে কাজ করবেন সেটা দেওয়ারই চেষ্টা করব। এতে করে আপনার জন্য উপকার হয়ে
থাকবে।
অর্থাৎ আপনি যে ওয়েবসাইটে দেখে পোস্ট লেখার চেষ্টা করেন ওই ওয়েবসাইটে মিল
রেখে সব কাজ করতে হবে এতে করে শুধু আপনার ওয়েবসাইটটি ভালো একটা পারফরমেন্স
করতে পারে। এটাতে আরো সহজ করে বলতে গেলে ফ্রেন্ড আপনি আপনার ওয়েবসাইটে
ভালো কনটেন্ট লিখেন। তাহলে অবশ্যই আপনি একটি কনটেন্ট সংরক্ষিত ওয়েবসাইট
গেস্ট পোস্ট করবে এতে করে আপনার ব্যাক লিঙ্ক করা যে লাভ সেটা আপনি অনেক
সহজেই পেয়ে যাবেন। পর আলোচনা করব সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং করতে হয়
কিভাবে এটা নিয়ে।
আপনি সোশ্যাল মিডিয়া আপনার ব্লক পোষ্টের ওগুলান শেয়ার করতে পারবেন। কেননা
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া অনেক ট্রাফিক দিতে থাকে। পোস্ট শেয়ার করতে
পারবেন এতে করে আপনার অনেক লাভ হয়ে। এতে করে আপনার সোশ্যাল শেয়ার
করা লিংক অনেক মানুষ ক্লিক করে ভেতরে ঢুকতে ঢুকতে থাকবে। এবং আপনার
ওয়েবসাইটটি তাদের ভালো লাগলে সাবস্ক্রিপশন চালু করে রাখতে পারে। ফলে
আপনার ওয়েবসাইটে রেংকিং দ্রুত হতে থাকবে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের যেগুলো
লিংক দেওয়া হবে সেগুলোর পোস্ট অতি তাড়াতাড়ি রেংকিং করব।
ব্যাকলিংক করার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিস্তারিত
ব্যাক লিঙ্ক করার প্রয়োজনিও সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনার করব যা
থেকে আপনি ব্যাকলিংক সম্পর্কে সবকিছু জেনে যায়। এতে করে গ্রাহকদের জন্য
অনেক ভালো হয়ে থাকবে। এতে করে গ্রাহকরা উপকৃত হবে। তাই আর দেরি
না করে চলুন আমরা জেনে নি আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে
পাবেন করতে। যেটা google বা অন্য সার্চ ইঞ্জিন গুলো দেখে নিতে
পারেন আপনার কনটেন্ট কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কতটা বিশ্বাসযোগ্য কনটেন্ট
ছিল।
যেমন ধরেন আপনি কারো কাছে যেয়ে কোন কিছু চাইছেন বা অনুরোধ করেছেন এমন
ধরনের ভাবে গুগলের চোখেও আপনার ওয়েবসাইটে মান বাড়িয়ে তুলতে
পারেন। তাহলে আপনার ব্যাকলিংক করার ফলে আপনার ওয়েবসাইট অনেক বেশি উন্নত
হয়ে উঠবে। ব্যাক লিংক এই সবই এর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটি গুগলের
এলগেরিয়াম এটি লিংক দেখে বুঝবে। কেন সাইটগুলো ইউজারদের কাছে বেশি
গুরুত্বপূর্ণ বা জনপ্রিয় হবে। যদি আপনার সাইটে বেশি মানুষ হত ব্যাকলিংক
থাকে তাতে করে।
তাহলে আপনার সাইট গুগলের সার্চ ইঞ্জিনের উপর দিয়ে আসবে যা মনে বেশি ডিজিটাল
আপনি অনেক অনেক বেশি পেতে পারেন। এটি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াতে
সহযোগিতা করবে। যখন কেউ অন্য কোন জায়গা থেকে আসবে। তখন সেই সরাসরি
আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসবে। এইভাবে ব্যাক লিংকের মাধ্যমে রেফার ট্রাক
করা সম্ভব হয়। এরকম ধরনের ট্রাফিক পেতে পারি। এই ট্রাফিক অনেক সময়
গুগল সার্চ থেকে বেশি কাজে আসে। কারণ ইউজার আগ্রহ নিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে
এসে অনেক বেশি সময় থাকে। ব্র্যান্ড বিশ্বের যোগ্যতা বাড়াই যত
পরিচিত বা নামকরা ওয়েবসাইট আপনার সাইটে লিংকিং করা থাকবে। এতে করে আপনার
ওয়েবসাইটে ভিজিট বাড়বে। বা ওয়েবসাইট ভালো একটা নামকরণ হয়।
তখন মানুষ ধরে নেয় আপনার ওয়েবসাইটে ভালো কনটেন্ট অবশ্যই থাকবে এই কারণে
আপনার ওয়েবসাইটে অনেক সময় ধরে ভিজিটর হতেই থাকবে। এটাই হলো ভালো একটা
ওয়েবসাইটের সাথে বা ওয়েবসাইটের ভিতরে ধরে দেওয়া আপনার ওয়েবসাইটটি। এতে
করে গুগল সার্চ ইঞ্জিন আপনার ওয়েবসাইট সব সময় ভালোভাবে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য
অনেক বেশি সহযোগিতা করবে।
ব্যাক লিংক কত প্রকার ও কি কি
ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি? সে বিষয়ে এখন আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করার
চেষ্টা করব। ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি যে ব্যাক লিঙ্ক করা উপায় সম্পর্কে
এবং ব্যাক লিংক এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। এবার আমরা জানবো ব্যাকলিংক কত
প্রকার ও কি কি, তাই আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। সাধারণত ব্যাক লিস্ট ২
প্রকার বা ২ ধরনের হয়ে থাকতে পারে। এটি হচ্ছে dofollw ব্যাকলিংক এবং
দ্বিতীয় হচ্ছে nofollow ব্যাক লিংক। এছাড়াও কিছু ব্যাকলি কাছে
যেগুলো টেকনিক বা উৎস অনুযায়ী আলাদা হয়ে থাকে সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা
করব।
ব্যাকলিংক গুলো হল
- dofollow এর ব্যাকলিংক
- nofollow এর ব্যাকলিংক
আরো পড়ুনঃপুদিনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
nofollow এর ব্যাকলিংকঃ এর ব্যাক লিংকটি হয়েছে এমন একটি লিংক যা
গুগল ফলো করে অতো একটা না। তার মানে হচ্ছে গুগল ওই লিংকে ওইসব রেংকিং
বাড়ার না এতে করে আপনার ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে যেতে পারেন। তবে এর মানে এই
না যে nofollow তে পরিণত হতে থাকতে পারে। ওই লিংক থেকে ট্রাফিক আসতে
পারে। কিন্তু অতটা না। তার জন্য ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়িয়ে আর কিছু সময়
পর এটা dofollow পরিণত হতে থাকে। যেমন facebook youtube
instagram বা ইত্যাদি। ব্লক কমেন্টে এইসব জায়গায় লিঙ্ক সাধারণত
nonofollow এটা হয়ে থাকতে পারে।
SEO ক্ষেত্রে ব্যাকলিংকের সুবিধা গুলো হলো
SEO ক্ষেত্রে ব্যাকলিংকের সুবিধা গুলোর মাধ্যমে হল একটি হচ্ছে গুগলে
রেংকিং করানো। ব্যাক লিংক এর সবচেয়ে বড় সুযোগ হলো এটা গুগল সার্চ
ইঞ্জিনের আপনার ওয়েবসাইটকে উপরে ভালো মানের ওয়েবসাইট আপনার সাইটে লিংকিং
করানো। এতে করে আপনার ওয়েবসাইট অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। ফলে
আপনার সাইটকে সার্চ রেজাল্টের ওপরে অনেক বেশি উপরে থাকতে পারে। তারপর
অর্গানিক ট্রাফিক অনেক বেশি পাবে। আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন ,
উপরে জেনেছি এই সম্পর্কে।
ভালো ব্যাকলিংক এর মাধ্যমে সরাসরি ভিজিট আসে কারণ অন্য ওয়েবসাইটে আপনার লিংকটি
ব্যবহার করা হয়েছে এই কারণে রেফারেল ট্রাফিক আসে। এই ধরন কোন বড়
ওয়েবসাইটে আপনার লিঙ্ক ব্যবহার করার জন্য। কেন সে সাইটে ঘুরতে গিয়ে
আপনার লিংকে ক্লিক করলে সেই আপনার সাইটে চলে আসছে পারেন। এতে করে অর্গানিক
ট্রাফিক বাড়বে যা আপনার সাইডে জনপ্রিয় বাড়াতে সাহায্য করতে
থাকে। ওয়েবসাইট অনেক বেশি বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে। যখন বড় বা পরিচয়
ওয়েবসাইটগুলো আপনার লিংক দিয়ে তাদের ওয়েবসাইটে তখন সেই মানুষ না গুগল
ও বিশ্বাস করে ফেলে নিশ্চিত ভাবে।
এই ওয়েবসাইটটি ভালো করে অন্য জনের রেফার করেছে। এই বিশ্বের যোগ্যতা বা
অর্থ রিটে তৈরি হওয়ার খুবই জরুরী বিশেষ করে নতুন ওয়েবসাইটের জন্য এটি অনেক
বেশি কার্য করে। অথরিটি বড় সংক্ষিপ্ত নাম হল DA ব্যাকলিংক বেশি ও
মানসম্মত হলে আপনার ওয়েবসাইটে DA ডোমেন অথরিটি অনেক বেশি বেড়ে
যায়। আপনার ডোমেণ অথরিটি বেশি হলে গুগল আপনার ওয়েবসাইট ভালো করে
দেখেন. এতে করে আপনার ওয়েবসাইট টা ভালো পারফরম্যান্স করবে। এবং
আপনার নতুন নতুন কন্ঠের রেংকিং এ যাওয়ার অনেক বেশি ইজি হয়ে যায়।
এতে করে আপনার তাড়াতাড়ি ইনডেক্স দ্রুত হয়। গুগল বোট বা
কলার যখন আপনার ব্যাকলিংক দেখে থাকে। তখন সে ধরে ধরে আপনার সাইটে
পৌঁছে যে থাকে। এতে করে গুগল আপনার নতুন পেজ গুলো তাড়াতাড়ি খুজে পাই এবং
ইনডেক্স করতে সক্ষম হয়। নতুন লেখা বা পোস্ট খুবই দ্রুত গুগলে দেখা হয়ে
যায়। আপনার ওয়েবসাইটের ব্র্যান্ড অনেক বেশি বাড়িয়ে দিবেন। যখন
বিভিন্ন ব্লগ নিয়ে সাইডে বা ফর্ম গুলোতে আপনার লিংক ছাড়া তখন মানুষ আপনার নাম
বা ব্র্যান্ড চিনতে করে দেয় এবং এটা ধীরে ধীরে ব্র্যান্ডে পরিণত
হয়ে ওঠে।
হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক এর সুবিধা গুলো
হাই কোয়ালিটির ব্যাক লিঙ্কের এর সুবিধা গুলোর নিয়ে এখন আলোচনা
করার চেষ্টা করব। এটি গুগলের দ্রুত ভালোভাবে রেংক করে থাকে। হাই
কোয়ালিটির মনে হল নামকরা অথরিটি ওয়েবসাইট থেকে লিংক পাওয়া যায়
ওটাকে অথরিটি বলা হয়। google এইসব সাইটকে খুব ভরসা করে যখন এই ধরনের সাইট
আপনার লিংক তাদের ওয়েবসাইটে দেয় তখন গুগল ধরে নেয় আপনি অনেক ভালো ওয়েবসাইটে
কন্টেন্ট লিখে। আরো বুঝতে পারে google এই ওয়েবসাইটটা অনেক ভালো। তাই
অন্য ভালো সাইডে রেফার করছে এই ফলে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক জোরে জোরে আপনার
আর্টিকেলগুলি রেংকিং এ যাবে এটা গুগলের নিয়ম।
হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংকের জন্য আপনার ওয়েবসাইটে অথরিটি অনেক বেশি বেড়ে
যায়। যত বেশি ভালো মানের ব্যাক লিংক তত বেশি আপনার অথরিটি আর পেজ অথরিটি
বেড়ে ও পেজ অথরিটি যত বেশি ওয়েবসাইটে তত বেশি শক্তিশালী বলে গুগল আপনার
ওয়েবসাইটটি ভালো নজরে দেখবে। এর মানে ভবিষ্যতে আপনার নতুন কনটেন্ট গুলো
সহজেই খুব সহজে রেংকিংয়ে যাবে। হাই কোয়ালিটি আপনার ওয়েবসাইট অনেক
বেশি ভালো হয়ে উঠবে তার মানে অনেক বেশি অর্গানিক ট্রাফিক বেড়ে থাকবে।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাক লিংক তৈরি করার সুবিধা
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্যাকলিন তৈরি করার অনেক অনেক পদ্ধতি রয়েছে। কি আপনার
অনেক ট্রাফিক এনে দিতে পারেন। কেননা বর্তমান সময়ের বিভিন্ন সোশ্যাল
মিডিয়ার মানুষের অ্যাক্টিভিটি অনেক বেশি থাকা কারণে সেইখানে যদি আপনি টার্গেট
করে আপনার লিঙ্ক শেয়ার করে তাহলে সেখান থেকে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেক ভালো
একটা ট্রাফিক নিয়ে এনে দিতে পারে। যা একটি ওয়েবসাইটের জন্য অনেক বেশি
গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আনার জন্য। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটে দ্রুত
রেংকিং করার সম্ভাবনা বেশি হয়ে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাক লিঙ্ক তৈরি
করার যেসব সুবিধা আছে সেগুলোর নিচে ব্যাখ্যা করো।
আরো পড়ুনঃপ্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন
দ্রুত কনটেন্ট ছাড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ফেসবুক twitter instagram
বাই ইউটিউব এইগুলো যখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লক পোস্টের
লিঙ্ক শেয়ার করেন সেটা মূল্য তো অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারেন।
যাতে করে কনটেন্ট ভাইরাল হওয়া সুবিধা অনেক বেশি হয়ে
থাকে। ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ায় আপনি যদি নিয়মিত ভালো করে কনটেন্ট
শেয়ার করে থাকেন তাহলে। ফলোয়ার্স সেই লিংকে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে
ঢুকে ভিজিট করবেন। এতে রেফারেল ট্রাফিক বাড়বে আর এসইওতে ভালো একটা সিগনাল
পাবেন।
সার্চ ইঞ্জিলে দ্রুত ইনডেক্স হয়ে যেতে পারে। গুগল অন্য
সার্চ ইঞ্জিনের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোর আপডেট খুব
দ্রুত ক্রল করতে পারে। তাই যদি আপনি নতুন কোন পেজের লিঙ্ক শেয়ার
করেন সেটা আর দ্রুত ইন্টেক্স হতে সহানুভূতি পায়। সব ওয়েবসাইট থেকে
নেওয়া উচিত হবে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় থেকে লিঙ্ক পেলে সেটা আপনি
প্রোফাইলে বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলতে পারেন। ব্যান্ড সচেতনা
বাড়ায়। আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন এটা নিয়ে ওপরে আলোচনা
করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ার লিংক শেয়ার করা মানে
শুধু ব্যাকলিংক তৈরি করো না।
ব্যাকলিংক এর কাজ কি জেনে নিন
ব্যাক লিঙ্কের কাজ কি এখন আমরা আলোচনা করার চেষ্টা
করব। ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একটি লিংক দেয়া আপনার ওয়েবসাইটকে দ্রুত
রেংকিং করার জন্য এটি একটি ভালো কার্যকরী হতে পারে। একটি ব্যাকলিংক
যত ভালো হবে আপনার ওয়েবসাইট তত তাড়াতাড়ি গ্রহ হতে হতে থাকে। তার জন্য
তাই আর দেরি না জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি। ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একটি লিঙ্ক
ওয়েবসাইট থেকে আর একটু ওয়েবসাইটে লিঙ্ক ওই ওয়েবসাইটে
দেওয়াকে বোঝাই। কেউ মানে অন্য কেউ আপনার ওয়েবসাইটের লিংক
দিয়ে তার ওয়েবসাইটে এমন কিছু করেছে।
ব্যাক লিংক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন আপনার
ওয়েবসাইটকে ভালোভাবে রেংকিং করে । গুগল যখন দেখে অনেক
ভালো মানের ওয়েবসাইট আপনার সাইটে লিংক তার ওয়েবসাইটে শেয়ার করেছে তখন
google ভাবে আপনার কন্ঠের অনেক ভালো ও মানসম্মত হয়ে থাকে এইজন্য google আপনার
ওয়েবসাইট অনেক ভালো মনে করে। এই কারণে আপনার ওয়েবসাইটের সার্চ
ইঞ্জিন তাড়াতাড়ি রেজাল্ট এর ওপরে নিয়ে আসে। তাছাড়া ওয়েবসাইটের ভিজিটর
আনার ক্ষেত্রে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। ধরেন কারো ব্লগে
আপনার ওয়েবসাইটের লিংক আছে।
সেই ব্লগের পাঠক যখন আপনার লিঙ্ক থেকে ক্লিক করে তখন সেই সরাসরি আপনার সাইডে
চলে আসতে পারে। এটাকে বলে রেফারেল ট্রফি উপকারী ওয়েবসাইটের জন্য বেশি
কার্যকরী। এছাড়াও ব্যাক লিংক আপনার সাইটে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াইতে
অনেক বেশি সাহায্য করে। যখন নামকরা সাইট গুলো আপনার ওয়েবসাইটে লিংক তাদের
ওয়েবসাইটে দেয় তখন পাঠকগণ সহজ দুজনের মনে পরে বা ধরে নেয় আপনি নির্ভরযোগ্য
যা আপনার সাইটে ব্র্যান্ড বানাইতে কোন সমস্যা হবে না।
ব্যাকলিংক হল এসইও ১ শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে থাকে। যা একটা
ওয়েবসাইটের রেংকিং করা অনেক বেশি বাড়িয়ে তুলে। ট্রাফিকের জন্য
ব্র্যান্ড বিশ্বাস তৈরি করে এবং আপনার কনটেন্ট দিয়ে আরও বেশি মানুষের সামনে
তুলে ধরতে থাকে কারণ google আপনার ওয়েবসাইট অনেক বিশ্বাস করে থাকেন। আসলে
বলতে গেলে ব্যাক লিংকের এর কাজই হচ্ছে আপনি ওয়েবসাইটের রেংকিং করানো
প্রচেষ্টা চালানো। আশা করি আপনার ব্যাকলিংকের কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পেরেছেন।
ব্যাকলিংক কিভাবে ভিজিটর বাড়াইতে সাহায্য করে
দেখলেন কিভাবে ভিডিও বানানোর সাহায্য করে সে সম্পর্কে এখন আমি বিস্তারিত বলার
চেষ্টা করব। অবশ্যই মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ার চেষ্টা
করবেন। ব্যাকলিন আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে সাহায্য করতে
হবে। যখন কোন ব্লগ নিউ সাইট বা ফর্ম এর আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়া
থাকে এতে করে। কখন কোন যদি থাকে। এইভাবে রেফারেল ট্রাফিক তৈরি
করা সম্ভব হয়। মানে আপনি গুগল ছাড়া অন্য সাইট থেকেও নিয়োজিত অনেক বেশি
পেয়ে থাকবেন।
ব্যাক লিংক আপনার সাইট google রেংকিং বাড়িয়ে ভিজিটর অনেক বেশি বাড়িয়ে
দিবে। ব্যাংকলিঙ্ক গুগলের কাছে একটা পি জি টিউব সিগন্যাল। গুগল
যখন দেখে অনেক ভালো মনের সাইট আপনার দিকে লিংক দিয়েছে। কখন ধরেন নেই
আপনার কনটেন্ট ভালো হয়েছে। ফলে আপনার ওয়েবসাইটে সার্চ রেজাল্ট
উপরে। তাইলে বললেই ভিজিটর স্বাভাবিকভাবে বাড়িতে থাকে কথা বলতে
পারে। আপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন এগুলো কিভাবে করবেন উপরে
নিচে বিস্তারিত বলা আছে।
দেখ লিংক এর কাছে টার্গেট ডিজিটাল পাশে যদি ব্যাকলিনটা যেমন ক্লোজ ফ্রেন্ড
দেওয়া হয় সেটা টপিক আপনার সাইটে সঙ্গে মিল রাখেন বা রাখছেন। তাহলে সেই
সাইটে দর্শক ও ক আপনার কনটেন্ট আগ্রহী হয়ে দেখবে। এতে করে টাইটেল
পারফেক্ট ট্রাফিক আসছে মানে যে সত্যি আপনার বিষয় বাড়াইতে থাক আপনি যদি এটা
ভালো ব্যাকলিংক করতে পারেন তাহলে অনেক সময় ধরে তা কাজ করে থাকবে যাতে তাতে
করে।
ধরেন একটা নাম্বার ব্লক আজ আপনি লিংক পেলেন সেই ব্লগ যত দিন থাকবে ততদিন কেউ না
কেউ তিনটে ক্লিক করবে। মানে একবার লিংক পেলে সেটার মাধ্যমে থেকে অনেকদিন
ভিজিট পাওয়া যায় যা আপনার ওয়েবসাইটে জন্য অনেক দ্রুত পণ্য ভূমিকা রাখতে
পারে। এবং আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বার্থডে সাহায্য করে। আপনি যদি
একটা ভালো দেখলি করতে পারেন তাহলে অনেক সময় ধরে আপনার ভিজিটর বাড়তে থাকবে।
তাতে করে আপনার ওয়েবসাইট ব্র্যান্ডে পরিণত হবে।
ব্যাক লিংক না করলে কি কেন ক্ষতি হবে
ব্যাক লিংক না করলে কি কোন ক্ষতি হতে পারে। এই সম্পর্কে বলতে গেলে অবশ্যই
একটি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি যা আপনার ওয়েবসাইটে
দ্রুত রেংকিং আনতে সাহায্য করতে পারে। যাই হোক ব্যাকলিংক না করলে কি ক্ষতি
হতে পারে এটি নিয়ে বিস্তারিত কথা বলব। ব্যাক লিংক কতটা ভালো কতটা
খারাপ এটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন শুরু করা যাক।
- ব্যাকলিংক না করলে গলের র্যাংকিং করানো কি সঠিক হবে। ব্যাকলিংক না থাকলে গুগল আপনার ওয়েবসাইটকে গুরুত্ব কেমন দেবে। দূরত্বটা ওতটা বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকবেনা। কারণ গুগল ব্যাক লিংক এর মাধ্যমে বোঝাই কোন কনটেন্ট টা ভালো এবং কনটেন্ট মানুষের ভাষা করেছে কিনা। তাই যদি না থাকে আপনার ওয়েবসাইটে আপনার কনটেন্ট গুলো র্যাংকিংয়ে একটি সমস্যা হয়ে যাই। ফলে মানুষের আপনার ওয়েবসাইট খুঁজে পেলেও ক্লিক করবে না কারণ আপনার ওয়েবসাইট নির্ভরযোগ্য অতটা হয়ে উঠতে পারেন এই কারণে।
-
তারপর আপনার প্রতিযোগী যদি নিয়মিত ব্যাকলিংক তৈরি করে তাহলে তারা গুগলের
ওপরে উঠে যাবে। মানে গুগল ওদের ওয়েবসাইট প্রাধান্য বেশি দিয়ে
থাকবে। এই কারণে আপনার ওয়েবসাইটে থেকে অন্য জনের ওয়েবসাইট রেংকিং এ
যাওয়ার সুবিধা হয়ে যায়। আর আপনার ওয়েবসাইট গুগলে থেকে পিছনের
পাতায় আপনার ওয়েবসাইট থাকবে এতে করে গুগল আপনি ওয়েবসাইট দেখতে একটু টাইম
লাগতে পারে।
- তারপর আপনার প্রতিযোগী যদি নিয়মিত ব্যাকলিংক তৈরি করে তাহলে তার গুগলের ওপরে উঠে যাওয়া সম্ভাবনা বেশি হয় আর আপনার ওয়েবসাইট নিজের পাতায় চলে যাবে। আর অন্যজনের ওয়েবসাইট আস্তে আস্তে ট্রাফিক বেড়ে যাবে। আর কাস্টমার ব্র্যান্ড ভ্যালু সবকিছু নিয়ে নেবে আর আপনাকে পেছনে ফেলিয়ে দিবে।
-
ওয়েবসাইটে অথরিটি বা বিশ্বাসযোগ্যতা আর বাড়তে পারবে না। ব্যাকলিংকের
এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে অথরিটি অনেক বেশি বেড়ে যায়। যদি ব্যাকলিংক না
থাকে তাহলে গুগলের সহ অন্য সাইডও আপনাকে নতুন বা দুর্বল মনে করতে
থাকে। এতে আপনার কন্টাক্ট বা প্রোডাক্ট এর ওপর মানুষ কম বিশ্বাস পেতে
পারে।
-
আপনার ওয়েবসাইটে ব্র্যান্ড বা নাম সারতে অনেক দেরি হতে পারে। যদি
আপনার ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক অন্য কোথাও না থাকে তাহলে কেউ আপনার নাম জানতে
পারে না এতে করে আপনার ক্ষতি হতে পারে। তারপরে কনটেন্ট তৈরি বা
পরিচালনা বা পরিচিতি পাওয়ার পথ অনেক ধীরে চলতে থাকতে পারে। ব্যাক
লিংক ছাড়া এটা অনেকটা সময় ধৈর্য ধরে থাকতো তাহলে আপনার ওয়েবসাইট পরিচিত
হতে পারে।
শেষ কথাঃআপনার ব্লগে ব্যাকলিঙ্ক কিভাবে পাবেন
আপনাদের ওপরে সবকিছু ডিটেলসে বলার চেষ্টা করা হয়েছে এতে করে এই আর্টিকেলটি করে
সবকিছু বুঝতে পারবেন। কিভাবে ব্যাকলিংক ব্যবহার করতে হয় কেন ব্যবহার করতে
হয় এগুলো নিয়ে উপরে সব ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এই কারণে উপরে
সবকিছু করে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যেগুলো বলা হয়েছে সেগুলো করার চেষ্টা
করবেন। তাহলে আপনার ওয়েবসাইটটি তাড়াতাড়ি রেংকিং এ যাবে। আর আমার
কথা যদি বুঝতে কোন সমস্যা হয় তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ করবে ইনশাল্লাহ চেষ্টা
করব সাপোর্ট দেওয়ার জন্য।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url