৫০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
৫০ হাজার ঢাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া বর্তমানে অর্থনৈতিক বাস্তবতা অনেকেই ছোট মূলধনে উন্নত মানের ব্যবসা শুরু করতে আগ্রহী। বিশেষ কারণে যারা চাকরির ওপর নির্ভর না পরে স্বাধীনতা ভাবে কিছু করতে চান তাদের জন্য ৫০ হাজার টাকা একটি ভালো প্রাথমিক পুজি হতে পারে।
যদিও এটি খুব বড় এমাউন্ট না। সঠিক পরিকল্পনা এবং সৃজনশীলতা মাধ্যমে এটি থেকে লাভ জনক ব্যবসা শুরু করা সম্ভব। নির্ভরযোগ্য তুলে ধরা হলো এমন ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া, যেগুলো ৫০ হাজার টাকার মধ্যে শুরু করা সম্ভব এগুলোর বিষয় নিয়ে এখানে বলা হবে.
সূচিপত্রঃ ৫০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
- প্রিন্টেড টি শার্ট ব্যবসা করার নিয়ম
- হস্তশিল্প বা ক্রাফট ব্যবসা করার নিয়ম
- মোবাইল ফোনের পার্টস নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন
- ফেসবুক পেজ পরিচালনার ও ডিজিটাল মার্কেটিং সেরা
- কফি সোফ দিয়ে ব্যবসা করার উপায়
- কাস্টমাইজিড মন ও গিফট আইটেম
- অনলাইনে ফুড ডেলি ভারি ব্যবসা
- হেয়ার কেয়ার বা বিউটি পার্লার ব্যবসা
- ইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করার ব্যবসা
- ফুলের দোকান দেওয়া বা ফুলের ব্যবসা করা
- অনলাইন কোরিয়া পার্সেল সার্ভিস
- শিশুদের খেলনার ব্যবসার আইডিয়া
- অনলাইন কোচিং বা টিউশন করানো
- কৃষি পণ্য ব্যবসা বিক্রির নিয়ম
- পুরাতন বই ও ম্যাগাজিন বিক্রির ব্যবসা
- লাইভ শিল্পী ব্যবসা শুরু করতে পারেন
- সোশ্যাল মিডিয়া কনসা লেটার
- মোবাইল রিপিয়ারিং সার্ভিস ব্যবসা
- ব্যাগ ও পার্স বিক্রির নিয়ম
- মুরগির খামারের ও ব্যবসা
প্রিন্টেড টি শার্ট ব্যবসা করার নিয়ম
প্রিন্ট টি শার্ট ব্যবসা করতে হলে নিজের টাকার প্রয়োজন কারণ নিজে ব্যবসা করবেন সো টাকা লাগবে যেহেতু ৫০ হাজার টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করার টিক্স । গুলো জন্য লেখা গুলো পুরোটা পড়ুন পুরোটাই পড়ুক।- প্রথমে প্রিন্ট ছাড়া শার্ট কিনতে হবে তারপরে প্রিন্ট মেশিন কিনতে হবে তার পরে কাজ শিখতে হবে । আপনার কাজ শিখা শেষ হলে ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন।
তারপরেও আপনি চাইলে প্রিন্ট ছাড়া শার্ট কিনে নিয়ে এসে যাদের প্রিন্ট করা
মেশিন আছে তাদেরকে দিয়ে প্রিন্ট করিয়ে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারবেন সেটা
থেকে নিজে ভালো একটা প্রফিট করতে পারবেন সেই প্রফিট থেকে বড় একটা ব্যবসা দাঁড়
করাইতে পারবেন। এই কাজ দিয়ে ভালো একটা প্রফিট অর্জন করতে পারবেন সেই প্রফিট
দিয়ে বড় একটা ব্যবসা দার করাতে পারবে ।সেটা আপনার উপরে নির্ভর করবে।
হস্তশিল্প বা ক্রাফট ব্যবসা করার নিয়ম
এমন কার দিনে হস্তশিল্প একটি অন্যতম ব্যবসা। শহর থেকে গ্রাম বহু মানুষ বহু রকম হস্তশিল্পের কাজে নিযুক্ত। এইভাবে যেমন একদিকে মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করে, তেমনি ঘর গৃস্থরি থলি সাজানো কাজেও এইগুলি প্রদর্শিত। হস্তশিল্পর একটি সুবিধা জনক দিক হলো শুরু করতে বেশি টাকা খরচ করতে হয় না। আবার অল্প কিছু জায়গার মধ্যে তা উৎপাদন ও করা যায়।
তবে আজ বেশি কথা না বলে চলে যাব এমন কিছু সেরা বুদ্ধি দীপ্ত আইডিয়াতে
যেগুলো তুমি নিজেই তৈরি করতে পারবে আবার বিক্রি করতে তা থেকে ইনকাম ও করতে
পারবে। যা থেকে ভালো কিছু ইনকাম করা সম্ভব নিজের বিশ্বাস নিজের ধৈর্য নিজের
অভিজ্ঞতা এইটুকু সব দিয়ে চেষ্টা করলে ভালো এমন লাভ করা সম্ভব হস্তশিল্প করা
সম্ভব।
মোবাইল ফোনের পার্টস নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন
এমন একটি ইলেকট্রিকনিক ডিভাইসের নাম বলুন, যা আমাদের রাতে জীবনে একটি কাজের
সাথে কোনো না কোনো ভাবে জড়িয়ে আছে? সামান্য একটু ভাবলেই উত্তর
পেয়ে যাবেন , ঠিক ধরেছেন, এটা আমাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বা মুঠোফোন
বা সাপোর্ট ফোন। যে নামে ডাকুন এই মোবাইল এখন আমাদের নিত্যদিনের সংগীত।
আর আপনি যদি ৮ টা -৫ টা অফিস করা চাকরিজীবী না হয়ে ব্যবসায়ী হন।
তাহলে তো মোবাইল আপনার বিশ্বস্ত সহচরন বটে। কারণ, ব্যবসা মোবাইল প্রযুক্তি বা টেকনোলিজির ব্যবহারের মধ্যে আপনি আপনার ব্যবসায়িক , নানাবিদ কার্যক্রম সহজেই সামাল দেয়। মোবাইলের মধ্যে ব্যবসা পরিচালনা প্রযুক্তি ব্যবহার এখন ব্যবসায়িকদের কাছে নিত্যদিনের স্বাভাবিক কাজ হয়ে উঠেছে। আপনি যেমন কাজ করে নিবেন, সে তেমন ভাবে করে দেবে না, সো দেখে কাজ করে নিতে হবে।
ফেসবুক পেজ পরিচালনার ও ডিজিটাল মার্কেটিং সেরা
আপনি কি দৈর্ঘ্য স্থায়ী ব্যবসা উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং বা ফেসবুক
মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন, ডিজিটাল মার্কেটিং বা ফেসবুক মার্কেটিং এর মধ্যেও
আপনারা ব্যবসা কে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। এই আর্টিকেলে আমরা ডিজিটাল
মার্কেটিং ও ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করব সেই সাথে কিভাবে ফেসবুক
মার্কেটিং করবেন তাও তুলে ধরব।
মার্কেটিং শব্দটি বিচরণ এই সময় শুধুমাত্র ব্যবসা-ক্ষেত্রে সম্বন্ধ ছিল।
কিন্তু কালর বিবরণ এবং যুগেও চাহিদা ওপর ভর করে মার্কেটিং এর ব্যবহার দেখা
যাচ্ছে। এখন মার্কেটিং শুধুমাত্র ব্যবসা সিস্টার নয় বর
মার্কেটিং হয়ে উঠেছে সকল স্টারের অন্যতম চাহিদা বহুল একটি মধ্যম। বর্তমান
সময়ে চলেছে প্রযুক্তি জয়যাত্রা, আর এই প্রযুক্তির জয়যাত্রা যোগে
মার্কেটিং আমাদের সামনে হাজির হয়ে নতুন অংকের এবং ভিন্নরূপে-ডিজিটাল মার্কেটিং
হিসাবে।
ফেসবুক মার্কেটিং, ক, কেন , কিভাবে করবে জানতে পারবেন আমাদের আজকে এই
আর্টিকেলে। এই বিজনেসকে প্রচার, উন্নতি এবং ব্রেড নিয়ে মাধ্যমে সকালের সামনে
পরিচয় করার এর অন্যতম কৌশল হল ডিজিটাল মার্কেটিং। ইন্টারনেটে ব্যবহার
করে স্বল্প, সময়ে অধিক সংখ্যক কাস্টমারকে বিজনেস খেয়ে দিকে আকর্ষিত কর,
বৃদ্ধের মাধ্যমকে বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং।
কফি সোফ দিয়ে ব্যবসা করার উপায়
নিজে তথ্য দিয়ে আপনি একটি কফিশপ বা অন্য কোন ও ধরনের কফি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কফি শপ করার জন্য অনেক উদ্যোক্তার জন্য তিনটি প্রধান উপায় রয়েছে-একটি নতুন কফি শপ ব্যবসা শুরু করার একটি কপি, সাপের মালিকানা কেন, একটি বিদ্যমান কফি শপ কেনা, বাংলাদেশে কফি শপ খোলার বাধ্যতামূলক লাইসেন্স আছে।
ক্যাফে খোলার আগে আইটেমগুলির বিবেচনা করুনঃ বাংলাদেশ কফির দোকান গলিতে এখন সমস্ত
খুব। সুতরাং একটি কফি শপ খোলার-বিশেষ এটি বড় শহরে-এটির লাইভ জন ক ব্যবসার সুযোগ
এমন কিছু বিনিয়োগ এবং বুকের সাথে জড়িত। প্রশ্ন টি হল, দিতে কিভাবে
ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে পার, অন্যদের তুলনায় আপনার হোটেলকে আরো ও সফল করতে আপনি কি
পদক্ষেপ নিচে পড়েন তা জানতে করুন।
অবস্থানঃ বিশাল দৈনিক ফুটবল ক্ষেত্র গুলির সাথে লক্ষ্য যুক্ত অঙ্গল
যেমন ব্যস্ত শপিং মল, কলেজ , স্কুল , আবাসিক প্রতিষ্ঠানের
নিকটবর্তী বাজার , এবং ব্যবসায়িক খাতে বড় মল, ইউ এসবিঃ হোটেলে ইউএসবি কি ?
কেন গ্রাহকরা অন্যদের তুলনা তাদের ক্যাপটি বেছে নেবেন। একটি
ব্যবসায়র পরিকল্পনা করুন এবং আপনার হোটেলটিকে অন্য করে তোলার বিষয়ে
ভাবুন।
উদাহরণ সব রুপ, যুক্ত রেস্টুরেন্ট গুলি বা সেই হোম বাই এবং বোর্ড গেম
সম্প্রীতি বছর গুলিতে জনপ্রিয় হয়েছে। অর্থায়নঃ কার্যক্রম শুরু করার
আগে আর্থিক প্রয়োজন টাকার এবং সংখ্যক গুলি যন্ত্র নেওয়া দরকার । ব্যবসার
আগে হাতে টাকা নিয়ে শুরু করে দিন ব্যবসা। এই ব্যবসায়ী লাভ লস, থাকবে
কিন্তু লাভ বেশি থাকব , উপরে ডিফেন্স করবে।
কাস্টমাইজিড মন ও গিফট আইটেম
কাস্টমাইজিড এটা মানে হল প্রিয় মানুষকে গিফট যে জিনিসটাকে দেয় সেই জিনিস হল কাস্টমাইজিড এটা প্রিয় মানুষকে দিলেন প্রচুর খুশি হয় এই কারণে এই জিনিসের নাম হলো কাস্টমাইজিড এই জিনিসটাকে যখন গিফট করবেন সে হয়তো আপনাকে অনেক কিছু দিয়ে উপকৃত করবেন যেমন ভালোবাসা , মন দিব, ইত্যাদি।
কাঠের ফলকে খোদাই করা এহাট হাট আকৃতি ছবিটি তাদের জন্য সবচেয়ে সহজ কিন্তু
সবচেয়ে অন্য উপহার হতে পারে। এই ছবি বা প্রিয় মানুষকে দেওয়া
উপহারটা ছবি হিসেবে বা , রেখে দিতে পার, তার সাথে আপনাকেও ওই জায়গায় রেখে দিতে
পার, এই বিজনেস করল, আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে। সবকিছু বুঝে ব্যবসা করা আপনার
জন্য জরুরী।
অনলাইনে ফুড ডেলিভারি ব্যবসা
আক্ষরিক অর্থে সূর্যের নিচে সমস্ত কিছু গ্রহণকের জোর গড়াই পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে , এটি শুরু করার লাভজনক হয়ে উঠেছে, ডেলিভারি ব্যবস, গ্রাহকরা তাদের ফোনের স্ক্রিনে ট্যাব করার মাধ্যমে অর্ডার দিতে সক্ষম,রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার সরবরাহ করে থাকেন শুরু করে ওয়ার মার্বের মত পুচরা দোকানে দ্বারা ঔষধ সরবরাহ করা পদ্ধতি ।
সার্জারি বাজারের আকার মার্কিন আমেরিকা ও জাপান এবং স্থানীয় বিতরণ পরিষেবা অনুমান করা হয় ,159.5 এ $ 2025 বিলিয়ন. আপনি যদি ডেলিভারি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে এই ব্লকটি আপনার জন্য ধাপে ধাপে নির্দেশিক হিসেবে কাজ করতে বা নিজের ব্যবসা অনুধাবিত করতে হবে. ডেলিভারি ব্যবসা ও উন্নত পরিশ্রমিক ও নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠেছে।
হেয়ার কেয়ার বা বিউটি পার্লার ব্যবসা
বিউটি পার্লারে সাজ ছাড়া তো নারীদের এখন চলেই না। যে
কোনো উপলক্ষ বা অনুষ্ঠানে বিউটি পার্লারের সাজ চাই। ফলে অলি গলিতে
এখন ঘিরে উঠেছে নানা ধরনের বিউটি পার্লার। খুলতে পারে বিউটি পার্লার
সাজার জন্য পার্লার। কিভাবে শুরু করব, শুরু করার আগে আপনাকে একটা সুন্দর জায়গা
নির্বাচিত করতে হবে। কারণ বিউটি পার্লার সাজ নিতে সাধারণ মেয়েরা আসবে। মেয়েরা
যাতে অবাধে আসা যাওয়া করতে পারে এবং নিরাপত্তা বহুত করে এমন স্থান বাছাই
করতে হবে।
তবে বিউটি পার্লারকে ভালো ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য একজন বিউটি পার্লার মালিক বা বিউটি সিয়ানকে নিয়োগ দিতে হবে বা পেশা গত ভাবে দক্ষ হতে হবে। এজন্য চাইলে তিনি বিউটি শেয়ান, কোর্স করে নিতে পারবেন। ঢাকাতে বা রাজশাহী তে অধিকাংশ বিউটি পার্লারের বিউটিশিয়ান কোর্স করানো হয়ে থাকে, কোর্স দিয়ে কাজ শেখানো প্রয়োজন রয়েছে এই কোর্সের প্রয়োজন।
কোন শিল্প মলে শুরু করতে পারেন বিউটি পার্লার ব্যবসা। যদি দোকান নিয়ে শুরু করেন তবে আপনাকে অগ্রিম বাবদ অবস্থান অনুযায়ী বেশি কিছু টাকা খরচ করতে হবে, সেটা ১ লক্ষ বা ৪ লক্ষ টাকা হতে পারে, তবে বিউটি পার্লার সাজাতেও খরচ আছে সেটা মাথায় রাখতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা থাকতে হবে তাহলে বিউটি পার্লারের ব্যবসা করতে পারবেন । সেটি দিয়ে অল্পতে ভালো আর্নিং বা ব্যবসাই লাভ করতে পারে ।
ইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করার ব্যবসা
ইউটিউব মার্কেটিংঃ অনলাইনে মার্কেটিং জগতের ধারণা পাল্টে দিয়েছে
ইউটিউব। কয়েক বছর আগে যদি বলা হতো টিভিতে বিজ্ঞাপন প্যান্ট প্রচারে অন্যতম
সেরা মাধ্যম তখন তা বিশ্বের যোগ্য ছিল বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়াতে
মার্কেটিংয়ের জন্য ইউটিউব বরং অন্য সব মাধ্যমকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাই এই
সময় youtube এর মাধ্যমে মার্কেটিং ব্যবসা প্রচার ও প্রচারের অন্যতম প্রধান
মাধ্যম হবে বা হয়েছে বিবেচনা করা হয়।
পূর্বের মার্কেটিং ধারণা গ্রাহককে ফিডব্যাক পাওয়ার ব্যাপার ছিল খুবই সময়
স্বল্পক্ষণ। কিন্তু ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই কম সময় পাওয়া
যায়। গ্রাহকের সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনা করেছে
youtube মার্কেটপ্লেস, ইউটিউব মার্কেটিং কিঃ সাধারণত মার্কেটিং হল পর্ন
চায়না, ইন্টারনেটে তথ্য অনলাইনে যে মার্কেটিং করা হয় তার ডিজিটাল মার্কেটিং
নামে পরিচিত। সেই জন্য ইউটিউব দ্রুত মার্কেটিং করার জন্য উপযোগী।
অতএব এই কথা বলা যায় যে? ইউটিউব চ্যানেল এবং ভিডিও আপলোড এর মাধ্যমে
কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পূর্ণ অথবা সেবা প্রদান করা নামে হলো ইউটিউব মার্কেটিং
বা ইউটিউব মার্কেটপ্লেস, এই দুই ধরনের হাতে পড়ে। নিজে অন্য বা সেবা সম্পর্কে
ভিডিও তৈরি করে আপলোড দিয়ে প্রচার করা অথবা অন্য কারো দ্বারা টাকা বিনিময়
চাহিদা মাকে প্রচার করণীয়। সরাসরি ইউটিউব এ টাকা প্রদানের মাধ্যমে ইউটিউব
মার্কেটিং করা যাই।
কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিংঃ এই কথা বলার অপেক্ষায় রয়েছে বা রাখে
না যে, ইউটিউব মার্কেটিং কি জানা হয়ে গেলেও কিভাবে করবেন ইউটিউব মার্কেটিং তার
ব্যাপার-স্যাপার ঠিক ধরুন না থাকলেও ইউটিউব মার্কেটিং করা সম্ভব হবে ন্ ইউটিউব
মার্কেটিং করার জন্য কতগুলো ধাপ পার হতে হবে, সেগুলো বুঝতে হবে ইউটিউবে যাওয়ার
সময় ইউটিউব সম্পর্কে জানতে হবে, ইউটিউব এমন একটা প্লাটফর্ম এখানে গিয়ে সব
ধরনের মার্কেটিং করা যায়, যেমন ব্যবসাও দার করাইতে পারবে , youtube নিয়ে
রিচার্জ করতে পারলে , ব্যবসা করা সম্ভব ভালো ভাবে।
ফুলের দোকান দেওয়া বা ফুলের ব্যবসা করা
- ব্যবসার ধারণা কিভাবে কি করবেন
অনলাইন কোরিয়া পার্সেল সার্ভিস
কুরিয়ার সার্ভিস ব্যবসা এটা আসলে কি। কুরিয়ার সার্ভিসের কথা, আমরা সবাই কখনো না কখনো শুনেছি এই ভাই এবং সার্ভিস দ্বারা উপকৃত হয়ে উঠেছি। কুরিয়ার সার্ভিস এর সাহায্য আমরা দ্রুত ভাবে পাই বা পেয়ে থাকি কাটানো জিনিস অতি সহজে এবং অতি তাড়াতাড়ি সার্ভিস পাওয়া যায় । আমাদের যে সকল পরিবারে প্রয়োজন অনেক দূরে বাসা করে তাড়াতাড়ি তাদের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য আমরা অনেক সময় তাদের জিনিসপত্র পাঠানো এবং তারা আমাদের জন্য কিছু প্রোডাক্ট বা অন্যান্য কিছু পাঠায় ইত্যাদি।
কিন্তু যদি কুরিয়ার সার্ভিস না থাকতো তাহলে আমাদের কেমন হতো, কুরিয়ার সার্ভিস
না থাকলে আমাদের প্রডাক বা তোমার জিনিস কাউকে দিতে চাই তাহলে আমাদের নিজেদের
কে দিয়ে আসতে হতো। তাহলে আমাদের কত সময় অপচয় হইত । তাই কুরিয়ার সার্ভিস
আমাদের জন্য প্রয়োজনীয় সেবাযোগ্য । এই কারণে কুরিয়ার সার্ভিসের ব্যবসা শুরু
করতে পারেন ।
শিশুদের খেলনার ব্যবসার আইডিয়া
অনলাইন কোচিং বা টিউশন করানো
কৃষি পণ্য ব্যবসার ক্ষেত্রে বিক্রয়ের নিয়ম
পুরাতন বই ও ম্যাগাজিন বিক্রির ব্যবসা
- আপনারা প্রীত বই এগুলো তিন থেকে চার ভাগে বিভক্ত করবেন
-
প্রথমেই যেই বই গুলো ভালো অবস্থানে আছে বা হিসেবে রাখা আছে
- আপনারা বুঝি কত খরচ হয়েছে সেই অনুযায়ী আপনারা বই কিনবেন
-
লাভ রেখে এটি কমিশন নির্ধারণ করুন যেমন প্রতি বই 40% এগিয়ে ৪৫ পারছেন
। দ্বিতীয়ত যে বইগুলো মোটামুটি অবস্থানে আছে সেগুলো গড় হিসেবে পরম
প্রতি বই বিষ বা ৩০ এর টাকা দেওয়া যাবে।
-
দ্বিতীয়ত যে বইগুলো বিক্রি করা যাবে বিক্রি করা যাবে যেমন চার থেকে
৬ টাকা কেজি
লাইভ শিল্পী ব্যবসা শুরু করতে পারেন
সোশ্যাল মিডিয়া কনসা লেটার
মোবাইল রিপিয়ারিং সার্ভিস ব্যবসা
ব্যাগ ও পার্স বিক্রির নিয়ম
মুরগির খামারের ও ব্যবসা
অম্ল[]
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url